চর্যাপদ ।। চর্যাপদের প্রশ্নোত্তর
১)কে কবে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন?
→ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭খ্রী:.
রাজেন্দ্রলাল
মিত্র সর্বপ্রথম বৌদ্ধতান্ত্রিক সাহিত্যের উপাদান জন সমক্ষে আনার কাজে নিযুক্ত ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর হরপ্রসাদ শাস্ত্রী দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। হরপ্রসাদ তিন বারের চেষ্টায় চর্যাপদ আবিষ্কার করেন।
২)কোথা থেকে চর্যাপদ আবিস্কৃত হয়?
→ নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে.
৩)কখন কোথা থেকে কী নামে প্রকাশিত হয়?
→ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে ১৯১৬খী: ‘হাজার বছরের পুরান বাঙ্গলা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা.
৪)কতগুলি পুঁথি আবিস্কৃত হয় এবং তাদের নাম কী কী?
→ চারটি i)চর্য্যাচর্য্য বিনিশ্চয়, ii)সরহচার্যের দোঁহা, iii)কৃষ্ণাচার্যের দোঁহা, iv)ডাকার্ণব
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মনে করে ছিলেন সমস্ত
পুথিগুলিই বাংলা ভাষায় রচিত।তাই তিনি সমস্ত পুথিগুলিকে “হাজার বছরের পুরাণো বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা” নামে প্রকাশ করেন। কিন্তু পরবর্তী কালে জানা যায় একমাত্র চর্য্যাচর্য্য বিনিশ্চয় বাংলা ভাষায় রচিত। বাকীগুলির ভাষা শৌরসেনী অপভ্রংশ।
৫)চর্যাপদের প্রকৃত নাম কী?
→ চর্যাগীতিকোষ.
৬)এই নামটি কোথায় পাওয়া যায়?
→ তিব্বতী অনুবাদে.
৭)চর্যাপদের সংস্কৃত টীকা গ্রন্থের নাম কী?
→নির্মলগীরাটীকা.
৮)এই টীকাগ্রন্থের টীকাকার কে ছিলেন?
→ মুনিদত্ত
হরপ্রসাদ আবিষ্কৃত টীকাগ্রন্থটি খণ্ডিত হওয়ায় টীকাকারের নাম ছিল না। প্রবোধ চন্দ্র বাগচী আবিষ্কৃত তিব্বতী টীকায় মুনি দত্তের
নাম টি পাওয়া যায়।
৯)তিব্বতী টীকা কে রচনা করেন?
→ কীর্তিচন্দ্র/চন্দ্রকীর্তি
১০)তিব্বতী টীকা কে কে সম্পাদনা করেন?
→ শান্তি ভিক্ষু ও প্রবোধচন্দ্র বাগচী বিশ্বভারতী থেকে ১৯৫৬খী:.
১১)তিব্বতীতে মূল চর্যাপদের অনুবাদ করেণ?
→ পণ্ডিত শীলচারী.
১২)তিব্বতী টীকা কে আবিষ্কার করেন?
→ প্রবোধচন্দ্র বাগচী.
13.চর্যাপদের ফটোমুদ্রণ সংস্করণ কে কবে প্রকাশ করেণ?
→ ড: নীলরতন সেন(১৯৭৮সালে).
14.নবচর্যাপদ কে আবিষ্কার করেন?
→ শশীভূষণ দাশগুপ্ত(১৯৬৩).
15.নবচর্যাপদে কতগুলি পদ আবিস্কৃত হয়?
→ ২৫০টির বেশি.
16.কতগুলি পদ ‘নবচর্যাপদ’ নামে প্রকাশিত হয়?
→৯৮টি.
17. ‘নবচর্যাপদ’ কখন, কোথা থেকে কার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়?
→ ১৯৮৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অসিত কুমার বন্দোপাধ্যায় এর সম্পাদনায়.
18.চর্যাপদের কয়েকজন বিদেশী গবেষকের নাম –
→ Dr. Arnold Bake, Dr. G. Tucci,
19.চর্যাপদের অবাঙালি ভারতীয় গবেষকের নাম –
→ রাহুল সংকৃত্যায়ন, রামকৃষ্ণ শুক্লা, বিশ্বনাথ প্র্রাসাদ মিশ্র, ধর্মবীর ভারতী, জয়্কান্ত মিশ্র, শান্তি ভিক্ষু.
20.‘চর্যা’ শব্দের অর্থ কী?
→ আচার বা আচরণ.
21.চর্যাপদ কোন বাংলার আদি নিদর্শন?
→ প্রাচীন বাংলার.
22.চর্যাপদ আবিষ্কারের পূর্বে বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন হিসাবে কোন সাহিত্য কে ভাবা হতো?
→ ময়নামতির গান, ডাক-খনার বচন, রূপকথা.
23.চর্যাপদের রচনাকাল কোন সময়কে বলা হয়?
→ দশম-দ্বাদশ শ্বতাব্দী.
24.সমকালীন কোন কোন গ্রন্থে চর্যা শব্দটি পাওয়া যায়?
→ মানসোল্লাস, সংগীতরত্নাকর.
25.চর্যাপদে মোট কতগুলি পাতা পাওয়া গিয়েছিলো?
→ ৬৪টি.
26.পুঁথিটিতে কত নম্বর পর্যন্ত পাতা আছে?
→১-৬৯.
27.কত কত নম্বর পাতাগুলি পাওয়া যায় নি?
→ ৩৫,৩৬,৩৭,৩৮,৬৬.
28.চর্যাপদে মোট কতগুলি পদ আছে?
→ ৫০টি(মহম্মদ শহিদুল্লাহ)/ ৫১টি(সুকুমার সেন).
29.হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কতগুলি পদ আবিষ্কার করেণ?
→ সাড়ে ছেচল্লিশটি.
30.কোন কোন পদগুলি পাওয়া যায় নি?
→ ২৪,২৫,৪৮,২৩নং পদের অর্ধেক.
প্রতিটি পদ দশ বা তার বেশি চরণের। ২৩ নং পদের ছয় টি চরণ পাওয়া গেছে।
31.চর্যাপদগুলি কিসের উপরে লেখা?
→ তালপাতার পুঁথির উপরে দুদিক লেখা.
প্রতিটি পৃষ্ঠায় পাঁচটি করে পংক্তি আছে।
32.চর্যাপদে কোন ধর্মের গৃঢ়সাধন প্রণালী বর্ণিত হয়েছে?
→সহজিয়া বৌদ্ধ ধর্মের.
33.চর্যার কবিরা আসলে কী ছিলেন?
→ সিদ্ধাচার্য.
34.চর্যাপদে মোট কবির সংখা কত?
→ ২৩/২৪জন.
35.চর্যার আদি পদকর্তা কে?
→ লুইপাদ (*প্রাচীন পদকর্তার নাম সবর পা,#বয়স্ক)
36.সব থেকে বেশি পদ কে রচনা করেণ?
→ কাহ্নপাদ(১২/১৩).
37.চর্যার বাঙালি কবি বলে কাকে মনে করা হয়?
→ ভুসুকপা.
38.চর্যার মহিলা কবি বলে কাকে মনে করা হয়?
→ কুক্করী পা.
39.কোন পদকর্তার কোনো পদ পাওয়া যায় নি?
→ লাড়ী ডোম্বীপা, তন্ত্রিপা.
40.৮(আট)টি পদ রচনা করেছেন কে?
→ ভুসুকপা.
41.৪(চার)টি পদ রচনা করেছেন কে?
→ সরহপা.
42.২(দুই)টি করে পদ রচনা করেছেন কে কে?
→ শান্তিপা, কুক্করীপা, সরহপা, লুইপাদ.
43.কাহ্নপা কতগুলি পদ রচনা করেছেন?
→ ১২টি/১৩টি.
** বাকি সকলে একটি করে পদ রচনা করেছেন.
44.হরপ্রসাদ চর্যার ভাষাকে কি ভাষা বলেছেন?
→ সন্ধ্যা ভাষা.
45.চর্যার ভাষা যে বাংলা ভাষা কে প্রমান করেণ?
→ সুনীতি কুমার তার O.D.B.L গ্রন্থে.
46.চর্যার ভাষা হিন্দী নয় কে প্রমান করেণ?
→ সুকুমার সেন.
মহম্মদ শহীদুল্লাহ চর্যার ভাষাকে বঙ্গ কামরূপী বলেছেন।
47. চর্যার ভাষা প্রধানত কোন উপভাষার উপর প্রতিষ্ঠিত?
→ রাঢী
48.
চর্যায় ব্যবহৃত প্রধান ছন্দরীতি কী?
→ পাদাকুলক(আধুনিক মাত্রাবৃত).
49.চর্যায় ব্যবহৃত কয়েকটি রাগ-রাগিনী হল-
→ পটমঞ্জুরি, ভর্জুরি, গুর্জরী, দেবক্রী, ভৈরবী.
50.আংশিক লুপ্ত পদটির রচনাকার কে?
→ ভুসুকপা. (২৩ নং পদ)
51.সমগ্র চর্যাপদে মোট কতবার গুরুর প্রসঙ্গ আছে?
→ ১৩বার.
52.চর্যার কোন পদটির টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা করা হয় নি?
→ ১১নং.
53.চর্যাপদে মোট কতগুলি গানের রাগ পাওয়া গেছে?
→ ১৬/১৭/২২টি.
54.চর্যাপদকে “Buddhist mystic songs” বলেছেন কে?
→ মহম্মদ শহীদুল্লাহ.
55.চর্যাপদে কোন পদে বুদ্ধ নাটকের কথা আছে?
→ ১৭নং.
56.যে পদে বুদ্ধ নাটকের কথা আছে তার রচনাকার কে?
→ বীনাপাদ.
57.মেখলা টীকা কোন ভাষায় রচিত?
→ সংস্কৃত.
58.মেখলা টীকা কে রচনা করেণ?
→ আচার্যদেব.
59.নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থাগারে সংরক্ষিত চর্যাপুঁথিটির মলাটে কী লেখা ছিল?
→ চর্য্যাচর্য্য টীকা.
60.চর্যাপুঁথিটির মলাটে লেখা নামটি কোন হরফে লেখা ছিল?
→ নাগরী হরফ.
61.হরপ্রসাদ চর্যাপুঁথির কী নামকরণ করেন?
→ চর্য্যাচর্য্য বিনিশ্চয়.
62.প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যাপুঁথির কী নামকরণ করেন?
→ চর্য্যাশ্চর্য্য বিনিশ্চয়.( নেপালী পুঁথিতে
এই নাম আছে)
63.বিধুশেখর শাস্ত্রী কী নামকরণ করেণ?
→ আশ্চর্য্য চর্য্যাচয়. (নির্মলগিরা টীকার
বস্তু নির্দেশক শ্লোকে এই নামটি আছে)
64.চর্যাপদকে মৈথিল ভাষার আদি নিদর্শন কে বলেছেন?
→ জয়্কান্ত মিশ্র.
65.ড: সুকুমার সেন কী নামকরণ করেণ?
→ চর্যাগীতি পদাবলী.
66.চর্যার ভাষাকে হিন্দি বলে কে দাবি করেন?
→ বিজয় চন্দ্র মজুমদার, রাহুল সংকৃত্যায়ন, কাশীপ্রসাদ যসওয়াল
67.চর্যাপদে কোন ভাষার উত্তরাধিকার সবচেয়ে দুর্বল?
→হিন্দী.
68.কোন রাগে সর্বাধিক পদ রচিত হয়েছে?
→ পটমঞ্জুরি.
69.পটমঞ্জুরি রাগে পদের সংখ্যা কত?
→ ১১টি.
70.চর্যাপদে নাভিতে অবস্থিত চক্রের নাম কি?
→ নির্মানচক্র.
71.কন্ঠে অবস্থিত চক্রের নাম কি?
→ সম্ভোগচক্র.
72.হৃদযে অবস্থিত চক্রের নাম কি?
→ ধর্মচক্র.
73.মস্তিস্কে অবস্থিত চক্রের নাম কি?
→ মহাসুখ চক্র.
74.নির্মান চক্রে প্রাপ্ত সুখ কী?
→ আনন্দ.
75.সম্ভোগ চক্রে প্রাপ্ত সুখ কী?
→ বিরামানন্দ.
76.ধর্মচক্রে প্রাপ্ত সুখ কী?
→ পরমানন্দ.
77.মহাসুখচক্রে প্রাপ্ত সুখ কী?
→ সহজানন্দ.
78.রাজেন্দ্রলাল মিত্রের গ্রন্থটির নাম কী ও কবে প্রকাশিত হয়?
→Sanskrit
Buddhist Literature in Nepal.(1882).
79.পুঁথিটি শুরু হয়েছে কোন শব্দ দিয়ে?
→ নম: শ্রী বজ্র যোগীন্যৈ.
80.হরপ্রসাদ কতবারের চেষ্টায় চর্যাপদ আবিষ্কার করেণ?
→ তিনবারের.
81.চর্যাপদে কোন কোন নদীর নাম পাওয়া যায়?
→ গঙ্গা, যুমনা.
82.চর্যাপদের অনুষঙ্গ নিয়ে লেখা একটি আধুনিক উপন্যাস হল-
→ মৈত্রেয়ী জাতক.
83.চর্যাপদ কোন রাজত্ব কালে রচিত হয়?
→ পাল রাজার.
84.চর্যার ভাষাকে কে সন্ধাদেশের ভাষা বলেছেন?
→ পাঁচকড়ি বন্দোপাধ্যায়.
85.চর্যার একজন মুসলিম গবেষকের নাম কি?
→ মহম্মদ শহীদুল্লাহ, সৈয়দ আলী হাসান.
86.চর্যার কোন কবিকে চিত্রধর্মী কবি বলা হয়?
→ ভুসুকপা.
87. .চর্যার যে পদটির ব্যাখ্যা নেই তার পদকর্তা কে?
→ কৃষ্ণাচার্য(১১নং).
** ২৩নং পদের রচয়িতা ভুসুকু পা, এতে ৬টি লাইন পাওয়া গেছে.
** হারাপ্রসাদ শাস্ত্রী কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণাকালে গবেষণাকাজে সহায়তার জন্য রাজেন্দ্রলাল মিত্রের আমন্ত্রণে এশিয়াটিক সোসাইটির খরচে নেপালে যান.
** চর্যাপদে মোট প্রবাদ আছে ৬টি.
** চর্যার বিভিন্ন অনুষঙ্গকে আশ্রয় করে কয়েকটি আধুনিক সাহিত্য হল-দ্বীপেন্দ্র নাথ বন্দোপাধ্যায়ের -চর্যাপদের হরিণী,
হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর – বেণের মেয়ে, সেলিনা হোসেনের রূপকধর্মী উপন্যাস – নীল্ ময়ূরের যৌবন.
** ২৪নং কাহ্ণ পা
** ২৫নং তন্ত্রিপা.
** ৪৮নং কুক্কুরীপা.
** চর্যাপদের প্রায় প্রতি পৃষ্টাতেই ৫টি করে লাইন আছে ৬৫/খ পাতায় ৬টি লাইন আছে.
** চর্যাপদের ইংরেজী নাম :-‘Charyagitikosa of Buddistic Siddhas’- ১৯৫৬সালে বিশ্বভারতী থেকে প্রাকাশিত হয়, সম্পাদক- শান্তি ভিক্ষু ও প্রবোধচন্দ্র বাগচী.
** চর্যাপদের ভূমিকা রচনা করেন জাহ্নবী কুমার চক্রবর্তী।
বিভিন্ন পদের পদকর্তা
ক্রমিক নং |
পদকর্তা |
মোট পদ |
পদ নম্বর |
১ |
কাহ্ন পাদ |
১৩ টি পদ |
৭,৯,১০,১১,১২,১৩,১৮,১৯,২৪,৩৬,৪০,৪২,৪৫ |
২ |
ভুসুকু
পাদ |
৮
টি পদ |
৬,২১,২৩,২৭,৩০,৪১,৪৩,৪৯ |
৩ |
সরহ পাদ |
৪ টি পদ |
২২,৩২,৩৮,৩৯ |
৪ |
কুক্কুরী
পাদ |
৩
টি পদ |
২,২০,৪৮ |
৫ |
লুই পাদ |
২ টি পদ |
১,২৯ |
৬ |
শবর
পাদ |
২
টি পদ |
২৮,৫০ |
৭ |
শান্তি পাদ |
২ টি পদ |
১৫,১৬ |
৮ |
আর্যদেব |
১
টি পদ |
৩১ |
৯ |
কঙ্কণ পাদ |
১ টি পদ |
৪৪ |
১০ |
কম্বলাম্বর
|
১
টি পদ |
৮ |
১১ |
গুন্ডরী বা গুড্ডরী পাদ |
১ টি পদ |
৪ |
১২ |
চাটিল
পাদ |
১
টি পদ |
৫ |
১৩ |
জয়নন্দী |
১ টি পদ |
৪৬ |
১৪ |
ডোম্বীপাদ
|
১
টি পদ |
১৪ |
১৫ |
ঢেণঢণ পাদ |
১ টি পদ |
৩৩ |
১৬ |
তন্ত্রী
পাদ |
১
টি পদ |
২৫ |
১৭ |
তাড়ক পাদ |
১ টি পদ |
৩৭ |
১৮ |
দারিক
পাদ |
১
টি পদ |
৩৪ |
১৯ |
ধামপাদ |
১ টি পদ |
৪৭ |
২০ |
বিরুপাপাদ
|
১
টি পদ |
৩ |
২১ |
বীণাপাদ |
১ টি পদ |
১৭ |
২২ |
ভদ্রপাদ
|
১
টি পদ |
৩৫ |
২৩ |
মহীধরপাদ |
১ টি পদ |
১৬ |
তথ্য সূত্রঃ-
আদি
মধ্য বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস- তপন কুমার চট্ট্যোপাধ্যায় |
বিভিন্ন রাগের বিভিন্ন পদ
রাগের নাম |
পদ নং |
|
পটমঞ্জরী |
১,৬,৭,৯,১১,১৭,২০,২৯,৩১,৪৮,৫২ |
|
গবড়া |
২,৩ |
|
অরু |
৪ |
|
গুর্জরী |
৫ |
|
দেবক্রী |
৮ |
|
দেশাখ |
১০,৩২ |
|
ভৈরবী |
১২,১৬,১৯,৩৮ |
|
কামোদ |
১৩,২৭,৩৭,৪২ |
|
ধনসী |
১৪ |
|
রামক্রী |
১৫,৫০ |
|
গউড়া |
১৮ |
|
বরাড়ী |
২১,২৩ |
|
গুঞ্জরী |
২২,৪১ |
|
শবরী |
২৬,৪৬ |
|
বলাড্ডি |
২৮ |
|
মল্লারী |
৩০,৫১,৪৪,৪৫,৪৯ |
|
দারিক |
৩৪ |
|
মালসী |
৩৯,৪০ |
|
বঙ্গাল |
৪৩ |
|
গুড্ডরী |
৪৭ |
|
ইন্দ্রতাল |
২৪ |
|
পটহ |
৪৮ |
|
** চর্যাপদে রূপক অলঙ্কারের প্রয়োগ সব চেয়ে বেশি।
**
চর্যার প্রথম
কবি লুই পাদ।
**
চর্যার শেষ কবি কাহ্ন পাদ।
**
চর্যার সর্ব কনিষ্ঠ কবি কাহ্ন পাদ।
**
চর্যার ৪৯ নং পদে কবি ভুসুকু পা নিজেকে বাঙালি বলেছেন।
** শশীভূষণ দাশগুপ্ত চর্যাপদকে চাচাগান বলেছেন।
**
মহম্মদ শহীদুল্লাহ সরহ পা কে চর্যার আদি পদকর্তা বলেছেন।
**
চর্যাপদের ৩৯ নং পদে বঙ্গ শব্দের উল্লেখ আছে।