কর্তৃকারক ও শ্রেণিবিভাগগুলির আলোচনা
একটি উদ্দেশ্য এবং একটি বিধেয় নিয়ে বাক্য গঠিত হয় । উদ্দেশ্য বলতে সাধারণত আমরা
কর্তাকে বুঝি । বিধেয় বলতে আমরা সমাপিকা ক্রিয়াকে বুঝি । এছাড়াও একাধিক পদ বিধেয় ক্রয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে
বাক্যকে দীর্ঘায়িত করে । সেই পদগুলি কোনো না কোনো সম্পর্কে ক্রিয়াপদের সঙ্গে সম্পর্কিত
। সেই সম্পর্ককে কারক বলে । কারক ছয় প্রকার – কর্তৃকারক , কর্মকারক , করণ কারক
, অপাদান কারক , অধিকরণ কারক , নিমিত্ত কারক ।
এছাড়াও আরও কিছু কিছু পদ বাক্যের মধ্যে থাকে , কিন্তু তাদের সাথে সমাপিকা ক্রিয়ার
কোনো সম্পর্ক থাকে না । তাদের সম্পর্ক থাকে বাক্যের অন্তর্গত অন্য কোনো নামপদের সাথে
। ব্যাকরণে সেই সম্পর্ককে ‘অকারক’ বলে । অকারক দুই প্রকার – (ক) সম্বন্ধ পদ
ও (খ) সম্বোধন পদ ।
আজ আমরা কর্তৃকারক সম্পর্কে আলোচনা করবো -
1.
বুলবুলিতে ধান খেয়েছে ।
2.
বাবু ধরিতেছিলেন মাছ ।
3.
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি
।
4.
সে স্কুল যায় ।
5.
তিনি আসবেন ।
6.
পাখি উড়ে ।
উপরের উদাহরণগুলিতে বুলবুলি , বাবু ,
আমি , সে , তিনি ,
পাখি যথাক্রমে খেয়েছে , ধরিতেছিলেন , দেখিয়াছি , যায় ,
আসবেন , উড়ে ক্রিয়া
সম্পাদন করেছে ।
বাক্যস্থিত যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ
ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকে কর্তৃকারক বলে।
ক্রিয়া সম্পাদনের ব্যাপারে কর্তা সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন । ক্রিয়াকে কে বা কারা
দ্বারা প্রশ্ন করলে যে উওর পাওয়া যায় তাই কর্তৃকারক।
যেমন- আমি ছবি আঁকছি। ‘আমি’ কর্তা। ক্রিয়া ‘আঁকা’র সঙ্গে ‘আমি’র কর্তৃসম্বন্ধ।
কর্তৃকারকের বিভক্তি – কর্তৃকারকে
সাধারণত কোনো বিভক্তি থাকে না । কর্তৃকারকের বিভক্তি ‘শূন্য বিভক্তি’ । তবে
কখনো কখনো ‘এ’ , ‘তে’ ,’য়’ ,
‘কে’ বিভক্তি হয় ।
কর্তৃকারকের শ্রেণিবিভাগ
(১) উহ্য কর্তা : যখন কোনো বাক্যে কর্তা উহ্য থাকে, ক্রিয়াপদের রূপানুসরণে কর্তাকে অনুমান করা যায়, তাকে উহ্য কর্তা বলে।
1.
কাল আমার বাড়িতে এসো। ‘তুমি বা তোমরা’ উহ্য।
2.
কোথায় গেলে । (তুমি
/তোমরা উহ্য)
3.
“সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম।” (আমি উহ্য)
4.
“স্রোতের বিদ্রূপ শুনি।”
(আমি উহ্য)
5.
“মানুষ সেজেই আসা হল , মানুষ হয়েই ফিরে যাবো।” (আমি /আমরা)
(২) বহুক্রিয়ার একটি কর্তা : বাক্যে যখন একটি কর্তা অনেকগুলি কর্ম সম্পাদন করে অর্থাৎ
বহুক্রিয়ার একটি কর্তা থাকে সেক্ষেত্রে এরূপ কর্তৃকারক হয়।
1.
মহিম কাল বাজার সেরে রান্না করবে, তার পর অতিথি
আপ্যায়ন করবে।
2.
“ভর্ৎসিয়া গর্জিয়া উঠি
কহিলা
ব্রাহ্মণ , ‘আমি তোর রক্ষাকর্তা। ”
3.
সে শিশুটিকে দেখাশুনা করে , স্কুলে পৌঁছে দেয়
এবং টিফিন খাইয়ে দেয় ।
(৩) বহু কর্তার একটি ক্রিয়া: কোনো কোনো বাক্যে একাধিক কর্তাকে একটি ক্রিয়া সম্পাদন করতে দেখা যায়।
সেক্ষেত্রে ওই ক্রিয়াটির সঙ্গে একাধিক কর্তার কর্তৃসম্বন্ধ স্থাপিত হয়।
1.
অমল, বিমল ও কমল এক সঙ্গে হেসে উঠলো।
2.
শাঁখ , ঘন্টা, কাঁসর একসঙ্গে বেজে উঠল ।
3.
হাট , পা,
মাথা একসাথে যন্ত্রনায় টনটন
করে উঠল ।
(৪) সমাধাতুজ কর্তা : বাক্যের সমাপিকা ক্রিয়াপদ যে ধাতু থেকে উৎপন্ন বাক্যের কর্তা যদি সেই ধাতু থাকে উৎপন্ন হয় তাহলে তাকে সমধাতুজ কর্তা বলে। অর্থাৎ কর্তা ও ক্রিয়া একই ধাতু নিষ্পন্ন হয় ।
1.
পুজোর বাজনা বেজে উঠলো।
‘বাজনা’ কর্তা,
‘বেজে ওঠা’ ক্রিয়া একই ধাতু ‘বাজ্’
থেকে উৎপন্ন।
2.
লেখক লেখে । ‘লেখক’ কর্তা, ‘লেখে’ ক্রিয়া একই ধাতু ‘লেখ্’
থেকে উৎপন্ন।
3.
পড়ুয়া পড়ে । ‘পড়ুয়া’ কর্তা, ‘পড়ে’ ক্রিয়া একই ধাতু ‘পড়্’
থেকে উৎপন্ন।
4.
এমনি করেই ঘটনা ঘটে । ‘ঘটনা’ কর্তা, ‘ঘটে’ ক্রিয়া একই ধাতু ‘ঘট্’
থেকে উৎপন্ন।
5.
কর্মের ফল এই ভাবেই ফলে
।
‘ফল’ কর্তা, ‘ফলে’ ক্রিয়া একই
ধাতু ‘ফল্’
থেকে উৎপন্ন।
(৫) প্রযোজক কর্তা : যে কর্তা নিজে কাজ না করে অন্যকে দিয়ে কাজ করায়, তাকে প্রযোজক কর্তা বলে। প্রযোজ্য কর্তা অন্য কর্তাকে কাজে প্রযোজিত করে বা প্রেরণা দেয় ।
1.
মা শিশুকে চাঁদ দেখান।
উপরের উদাহরণে ‘মা’ চাঁদ দেখানোর কাজ করছেন ও ‘শিশু’
চাঁদ দেখার কাজ করছে ।
2.
শিক্ষক ছাত্রকে বই
পড়াচ্ছেন ।
উপরের উদাহরণে ‘শিক্ষক’ বই পড়ানোর কাজ করছেন ও ‘ছাত্র’
বই পড়ার কাজ করছে ।
3.
রাখাল গরু চরায় ।
উপরের উদাহরণে ‘রাখাল’ গরু চরানোর কাজ করছেন ও ‘গরু’
চরার কাজ করছে ।
4.
বাবা শিশুটিকে কথা
শেখাচ্ছেন ।
উপরের উদাহরণে ‘বাবা’ কথা শেখানোর কাজ করছেন ও ‘শিশু’
কথা শেখার কাজ করছে ।
5.
ক্ষিতিশ কোনিকে সাঁতার
শেখাচ্ছেন ।
উপরের উদাহরণে ‘ক্ষিতিশ’ সাঁতার শেখানোর কাজ
করছেন ও
‘কোনি’
সাঁতার শেখার কাজ করছে ।
তাই উপরের বাক্যগুলিতে যথাক্রমে ‘মা’ , ‘শিক্ষক’ , ‘রাখাল’ , ‘বাবা’ , ‘ক্ষিতিশ’ নিজে কাজ না করে অন্যকে
দিয়ে কাজ করাচ্ছেন তাই এইগুলি প্রযোজক কর্তা ।
(৬) প্রযোজ্য কর্তা : যে কর্তা অন্যের প্রেরণায় বা প্রযোজনায় কাজ করে তাকে প্রযোজ্য কর্তা বলে । প্রযোজ্য কর্তার অন্য নাম প্রেরণার্থক কর্তা
1.
মা শিশুকে চাঁদ দেখান।
উপরের উদাহরণে ‘মা’ চাঁদ দেখানোর কাজ করছেন ও ‘শিশু’
চাঁদ দেখার কাজ করছে ।
2.
শিক্ষক ছাত্রকে বই পড়াচ্ছেন
।
উপরের উদাহরণে ‘শিক্ষক’ বই পড়ানোর কাজ করছেন ও ‘ছাত্র’
বই পড়ার কাজ করছে ।
3.
রাখাল গরু চরায় ।
উপরের উদাহরণে ‘রাখাল’ গরু চরানোর কাজ করছেন ও ‘গরু’
চরার কাজ করছে ।
4.
বাবা শিশুটিকে কথা
শেখাচ্ছেন ।
উপরের উদাহরণে ‘বাবা’ কথা শেখানোর কাজ করছেন ও ‘শিশু’
কথা শেখার কাজ করছে ।
5.
ক্ষিতিশ কোনিকে সাঁতার
শেখাচ্ছেন ।
উপরের উদাহরণে ‘ক্ষিতিশ’ সাঁতার শেখানোর কাজ করছেন ও ‘কোনি’ সাঁতার শেখার কাজ করছে ।
তাই উপরের বাক্যগুলিতে যথাক্রমে ‘শিশু’ , ‘ছাত্র’ , ‘গরু’ , ‘শিশু’ ‘কোনি’ নিজে কাজ না করে যথাক্রমে ‘মা’ , ‘শিক্ষক’ , ‘রাখাল’ , ‘বাবা’ , ‘ক্ষিতিশ’ এর প্রেরণায় কাজ করছে তাই এইগুলি প্রযোজ্য কর্তা ।
(৭) নিরপেক্ষ কর্তা : একই বাক্যে সমাপিকা ও অসমাপিকা ক্রিয়ার আলাদা আলাদা কর্তা হলে অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তাকে নিরপেক্ষ কর্তা বলে।
1.
মহিম গেলে আমি পড়তে বসবো।
এখানে ‘গেলে’ অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তা ‘মহিম’ নিরপেক্ষ কর্তা।
2.
চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে ।
এখানে ‘পালালে’ অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তা ‘চোর’ নিরপেক্ষ কর্তা।
3.
দেশবাসী চাইলেই দেশ উন্নত হবে ।
এখানে ‘চাইলেই’ অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তা ‘দেশবাসী’ নিরপেক্ষ কর্তা।
4.
সূর্য উঠলে পদ্ম ফোটে ।
এখানে ‘উঠলে’ অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তা ‘সূর্য’ নিরপেক্ষ কর্তা।
5.
সে আসলে আমি যাবো ।
এখানে ‘আসলে’ অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তা ‘আমি’ নিরপেক্ষ কর্তা।
(৮) কর্মকর্তৃবাচ্যের কর্তা : যে বাক্যে কতার উল্লেখ না থাকায় কর্ম কর্তার মতো, ক্রিয়া সম্পাদন করে সেক্ষেত্রে সেই কর্মকে কর্মকর্তৃবাচ্যের কর্তা বলে।
1.
দরজা খুললো।
2.
শাঁখ বাজে ।
3.
গাড়ি ছুটে ।
4.
সোনার মুকুট
কত ফুটে আর টুটে ।
5.
সানাই বাজে ।
বি. দ্র. – কর্ম-কর্তৃবাচ্যের কর্তা আসলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কর্তা বা উহ্য কর্তার কর্ম বলে মনে হয়
।
যদি কর্তা নিজে ক্রিয়া সম্পাদন না করে তাহলে ক্রিয়াকে ‘কে’ ও ‘কী’ দিয়ে প্রশ্ন করে একই উত্তর পাওয়া গেলে কর্মকর্তৃবাচ্যের কর্তা হয় ।
(৯) উক্ত কর্তা : কর্তৃবাচ্যের কর্তাকে উক্ত কর্তা বলা হয় ।
সমাপিকা ক্রিয়াকে ‘কে’
দিয়ে প্রশ্ন করে উক্ত কর্তা পাওয়া যায় ।
1.
বুলবুলিতে ধান খেয়েছে ।
2.
বাবু ধরিতেছিলেন মাছ ।
3.
বাংলার মুখ আমি
দেখিয়াছি ।
4.
সে স্কুল যায় ।
5.
তিনি আসবেন ।
6. পাখি উড়ে ।
(১০) অনুক্ত কর্তা : কর্মবাচ্যে বা ভাববাচ্যে বিভক্তি বা অনুসর্গযুক্ত কর্তাকে বলা হয় অনুক্ত কর্তা।
কর্মবাচ্যে বা ভাববাচ্যে কর্তা উদ্দেশ্য নয় , তাই সরাসরি কর্তাকে পাওয়া যায় না । কর্মবাচ্যে কর্ম উদ্দেশ্য , ফলে ক্রিয়া
কর্মের অনুসারী হয় । আবার ভাববাচ্যে ক্রিয়ার পাধান্য থাকে ।
1.
মহাশয়ের কী করা হয়? (ভাববাচ্যে)
2.
আমার দ্বারা ক্ষতি সাধিত
হয়েছে। (কর্মবাচ্যে)
3.
রাম কর্তৃক রাবন নিহত হন ।
4.
পুলিশের চোর ধরা হয়েছে।
5.
আকাশে ক্ষীণ চাঁদটির ওঠা হয় ।
উপরের উদাহরণগুলিতে ‘মহাশয়’ , ‘আমি’ , ‘রাম’ , ‘পুলিশ’ , ‘চাঁদ’ কর্তৃপদ্গুলি বিভক্তিযুক্ত বা অনুসর্গযুক্ত হয়ে অনুক্ত কর্তায় পরিণত হয়েছে ।
(১১) ব্যতিহার কর্তা : একই বাক্যে দুই বা ততোধিক কর্তা পরস্পর কাজের বিনিময় করলে, একে অন্যের বিরোধিতা করলে ব্যতিহার কর্তা হয়।
·
একটি সমাপিকা ক্রিয়ার একাধিক কর্তা থাকে ।
·
তাদের পরস্পরের মধ্যে ক্রিয়া বিনিময় হয় ।
·
ব্যতিহার কর্তায় প্রতিযোগিতার ভাব থাকে ।
1.
মায়ে ঝিয়ে ঝগড়া হয় ।
2.
রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়।
3.
পণ্ডিতে পণ্ডিতে তর্ক ।
4.
যমে মানুষে টানাটানি করছে ।
5. ভাইয়ে ভাইয়ে খিটিমিটি শুরু হয়েছে ।
(১২) সহযোগী কর্তা : একই বাক্যে দুটি কর্তার মধ্যে সহযোগিতার ভাব ফুটে উঠলে কর্তা দুটিকে সহযোগী কর্তা বলে।
1.
নারী পুরুষ মিলে পুজোর কাজে হাত লাগিয়েছে।
2.
ভাই-বোনে একসঙ্গে বাজার করেছে।
3.
বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খায় ।
4.
শাউড়ি বউয়ে কাঁথা বুনছে ।
5. ওপাড়া হইতে আয় মায়ে ঝিয়ে ।
(১৩) আলংকারিক কর্তা : কোনো অচেতন বস্তুকে চেতন সত্তা আরোপ করলে তা বাক্যের কর্তা হয়ে উঠলে তাকে আলংকারিক কর্তা বলে।
1.
আকাশ আমায় শিক্ষা দিল।
2.
‘এতো জানে তবু নদী
কথা বলে না ।
(১৪) সাধন কর্তা – কোনো যন্ত্র বা উপকরণকে ক্রিয়ার কর্তা রূপে ব্যবহার করা হলে তাকে সাধন কর্তা বলে ।
1.
ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভাঙে ।
2.
ঘানি সরষে ভাঙে ।
3.
কলম লেখে।
(১৫) বাক্যাংশ কর্তা : প্রথমে জেনে নেওয়া যাক বাক্যাংশ বলতে কী বুঝি ? বাক্যাংশ হল ‘বাক্যের অংশ’ । সমাপিকা ক্রিয়াহীন যে কোনো পদসমষ্টিই হল বাক্যাংশ । তাতে অসমাপিকা ক্রিয়াও থাকতে পারে ।
সমাপিকাক্রিয়াহীন কোনো বাক্যাংশ বিশেষ্যধর্মী হয়ে বাক্যে কর্তার কাজ করলে তাকে বাকাংশ কর্তা বলে ।
1.
পরের উপকার করাই কিছু মানুষের নেশা হয়েছে।
2.
এতো ঘন ঘন আসা ঠিক নয় ।
3.
সৎ পথে চলা জীবনে সাফল্য আনে ।
4.
তেলা মাথায় তেল দেওয়া মনুষ্যজাতির
রোগ ।
5.
মিথ্যা কথা বলা বিপদের সম্ভাবনা বাড়ায় ।
(১৬) উপবাক্যীয় কর্তা : প্রথমে জেনে নেওয়া যাক উপবাক্য বলতে কী বোঝায়? উপবাক্য আসলে একটা সম্পূর্ণ বাক্য । উপবাক্য অন্য একটি বাক্যের অধীনে সামনে বসে ।
যদি বাক্যের সমাপিকা ক্রিয়াযুক্ত কোনো অংশ একটি বাক্যের কর্তা হিসাবে ব্যবহৃত হয় তাহলে তাকে উপবাক্যীয় কর্তা
বলে ।
1.
সে এমন প্রতারণা করবে মনে তো হয়
না ।
2.
মানুষকে সাহায্য কর এটাই জীবনের
ধর্ম ।
3.
জলের অপর নাম জীবন সকলের জানা
।
4.
যে ছেলেটি কাল এসেছিল আমার ভাই
হয় ।
5.
তারা এভাবে কথা বলবে বোঝাই যায়
নি ।
অকারক ও শ্রেণিবিভাগ